অরিজিৎ কথঞ্চিত by Arijit Chaudhuri

লোক যে আছে ভ’রে, প্রগতি হবে কেমন করে

ভীতির ভিত্তিভূমি

১৭৯৮ সালে ব্রিটেনে অর্থনীতিবিদ টমাস রবার্ট ম্যালথাস প্রিন্সিপল অফ পপুলেশন নামে তথ্যভিত্তিক একটি প্রবন্ধে লেখেন, খাদ্য উৎপাদনের চেয়ে বেশি হারে জনসংখ্যা বাড়বে, তার ফলে মারামারি, যুদ্ধ ইত্যাদি শুরু হবে। সেই তত্ত্বের প্রেমে পড়েছিল সারা পৃথিবীর লোক- সে প্রেম আজও অমলিন। এখনও ভারতসহ তৃতীয় বিশ্বের যে কোন দেশে খাদ্য, শিক্ষা, অপরাধপ্রবণতা এমন কি অপরিচ্ছন্নতার জন্যও জনসংখ্যাকেই দায়ী করে আমরা চিন্তামুক্ত হই।

সন্দেহ নেই ম্যালথাস সাহেব বাস্তবনিষ্ঠ ছিলেন। সেই বাস্তব কি আজকের বাস্তবের থেকে আলাদা ছিল? প্রশ্নটা মনে উজিয়ে উঠতেই মনে রবীন্দ্রনাথের মন্দ্রস্বর, “এ পৃথিবী নিত্যই নূতন, প্রতি প্রাতে আলোকিত পুলকিত দিনের মতন।“  

ম্যালথাসের বাস্তব, আজকের বাস্তব

২২৪ বছর আগে আঠারো শতকে কৃষিব্যবস্থা অতি অনুন্নত ছিল। প্রথম পটাশিয়াম সারের কারখানা জার্মানিতে তৈরি হয় ১৮৬১ সালে আর নাইট্রোজেন সারের উদ্ভব ১৯০৩ সালে। তার সাথে সাথে নানা রকম উচ্চ ফলনশীল প্রজাতি উদ্ভাবনের ফলে ১৯৬১ সালের তুলনায় এখন জমির উৎপাদনশীলতা চারগুণ বেড়ে গিয়েছে আর একই সময়ের ব্যবধানে জনসংখ্যা বেড়েছে প্রায় আড়াই গুণ (৩০৯ থেকে বেড়ে ৭৭২ কোটি)। ভারতের ক্ষেত্রে স্বাধীনতার পর জনসংখ্যা চার গুণ বাড়ার সাথে সাথে শস্য উৎপাদন বেড়েছে ছ’গুণ- বিজ্ঞানের বিশ্বময় অগ্রগতির সাথে সাথে চাষের জন্য প্রয়োজনীয় জমির পরিমাণ প্রায় প্রতি দিন কমে আসার সুফল। ম্যালথাসের প্রায় ৭০ বছর পরে ‘পপুলেশন বম’ নামে একটি বই লিখে স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের জীববিজ্ঞানী পল ও অ্যান এহরলিক ভবিষ্যদ্বাণী করেন যে শিগগিরই লক্ষ লক্ষ মানুষ অনাহারে মারা যাবে।  সে  সর্বনাশ যে ঘটল না তার একটি মূল কারণ (তখন আন্দাজ করতে না পারা) জমির উর্বরতা বৃদ্ধি (নীচের ছবি)। 

উৎপাদনশীলতা চারগুণ বেড়ে গিয়েছে আর একই সময়ের ব্যবধানে জনসংখ্যা বেড়েছে প্রায় আড়াই গুণ (৩০৯ থেকে বেড়ে ৭৭২ কোটি)। ভারতের ক্ষেত্রে স্বাধীনতার পর জনসংখ্যা চার গুণ বাড়ার সাথে সাথে শস্য উৎপাদন বেড়েছে ছ’গুণ- বিজ্ঞানের বিশ্বময় অগ্রগতির সাথে সাথে চাষের জন্য প্রয়োজনীয় জমির পরিমাণ প্রায় প্রতি দিন কমে আসার সুফল। ম্যালথাসের প্রায় ৭০ বছর পরে ‘পপুলেশন বম’ নামে একটি বই লিখে স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের জীববিজ্ঞানী পল ও অ্যান এহরলিক ভবিষ্যদ্বাণী করেন যে শিগগিরই লক্ষ লক্ষ মানুষ অনাহারে মারা যাবে।  সে  সর্বনাশ যে ঘটল না তার একটি মূল কারণ (তখন আন্দাজ করতে না পারা) জমির উর্বরতা বৃদ্ধি (নীচের ছবি)।                                  

 

এই ছবিতে ভারতে জনসংখ্যা বৃদ্ধি, জিডিপি আর শস্য উৎপাদনের ইতিহাস (ঋণস্বীকার-জনগণনা, ২০১১)।

 

এ ব্যাপারে তথ্যের ভার আর না বাড়িয়ে বলি, নিজের জীবনের দিকে, ছোটবেলার স্মৃতির ভাঁড়ার, পাড়ার দোকান, কাছের শপিং মল-এ তাকিয়ে দেখুন, সত্যিই কি ছোটবেলার ভয়গুলো সত্যি হয়েছে? আগের চেয়ে বাজারে খাবার কমে গেছে- বেড়েছে খাদ্যসংকট? ঘুরে দেখুন, গোয়া বা পশ্চিমবঙ্গের পাড়াগুলিতে কটা বাড়িই বা কচিমুখের কোলাহল মুখর?

সবাই বলছে ‘আছে’, ‘নিশ্চয় আছে’, কিন্তু তথ্য বেচারীর আঙ্কিক মুখমণ্ডলে কিছুতেই জনসংখ্যার সাথে জাতির উন্নতির সম্পর্ক’টি  ফুটে উঠছে না।

 

দেশের নাম জনসংখ্যা/বর্গকিমি মাথাপিছু উৎপাদন (আমেরিকান ডলার) আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির ভিত্তিতে ১৩৯টি দেশের মধ্যে স্থান
হল্যান্ড ৫১১.৭৮ ৫৭৭১৫
ভারত ৪৫৪.৯৪ ৬৪৬১ ১১০
বুরুন্ডি ৪৩৫.১৮ ৭৬০ তথ্য পাওয়া যায় নি
জাপান ৩৪৭.১৩ ৪০৭০৪ ১২
পাকিস্তান ২৭৫.২৯ ৫১৫০ ১২৪
জারমানি ২৩৭.২৯ ৫০৭৮৮
গাম্বিয়া ২২৫.৩১ ২২৭৬ ৭৭
সুইজারল্যান্ড ২১৫.৪৭ ৯৩৫১৫ তথ্য পাওয়া যায় নি
নাইজেরিয়া ২১৫.০৬ ৫১৮৭ ৮৬

 

ওপরের টেবিলটি জিজ্ঞাসা করে, সংখ্যাই যদি কারণ হবে, হল্যান্ড পাকিস্তানের ওপরে কেন আর কেনই বা পেট্রোলিয়ামের আশীর্বাদধন্য নাইজেরিয়া সুইজারল্যান্ড থেকে পিছিয়ে? কিছুটা উত্তরের আভাস চার নম্বর কলাম-এ। যেখানে আইনের শাসন ভাল, সেখানে উন্নতি বেশী।  

বহু আগে স্বামীনাথন আঙ্কলেশ্বরিয়া আইয়ার তাঁর প্রবন্ধে দেখিয়েছিলেন, যে সব দেশ তাদের শিক্ষা-স্বাস্থ্য-আইনব্যবস্থা ভাল করে গড়ে তুলেছে আর টিকিয়ে রাখতে পারছে, পুজো হোক বা না হোক, উন্নতিলক্ষ্মী সে সব দেশেই বিরাজ করা পছন্দ করেন।

 

পৃথিবীর পটচিত্র

এখনকার বাস্তব হ’ল গত ১০০ বছরে নানা ওষুধ আবিষ্কারজনিত মানুষের আয়ুবৃদ্ধি ঘটেছে (ভারতে গত ৭৫ বছরে গড় আয়ু ৪০ থেকে বেড়ে ৭০ বছরের ওপরে পৌঁছে গেছে)। তার সাথে জন্মহার কমায় যে ভিড়টা দেখা যাচ্ছে তা শিশুদের নয়, বয়স্ক মানুষের। আজ মানবসমাজের এক বিশাল অংশের ভয় – বাড়ার নয়, নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবার। আই এইচ এম ই (ইন্সটিট্যুট ফর হেলথ অ্যান্ড ইভ্যালুয়েশন, ইউ এস এ)-র মতে ২১০০ সালে বিশ্বে ৬৫ বছরের ওপরে থাকবেন ২৩৭ কোটি আর ২০ বছরের নীচে ১৭০ কোটি। জাপান, থাইল্যান্ড, স্পেন, ইতালি, পর্তুগাল, চীন সহ ২৩টি দেশে জনসংখ্যা অর্ধেক বা তার কম হয়ে যাবে।  

২৪শে জানুয়ারী, ২০২১ গার্ডিয়ান পত্রিকার একটি রিপোর্ট বলছে, ধনী দেশ জাপান জার্মানি থেকে গড়িয়ে লোক কমে যাওয়ার অসুবিধেটি থাইল্যান্ড আর ব্রাজিলের মত মধ্য আয়ের দেশগুলিকেও শঙ্কাজনক পরিস্থিতির দিলে ঠেলে দিচ্ছে। জনসংখ্যা স্থিতাবস্থায় রাখতে গেলে মহিলাপ্রতি ২.১ টি (প্রতি দশজনের ২১টি সন্তান) হওয়া প্রয়োজন। বেশীর ভাগ উন্নত দেশে এখন শিশুজন্মের হার ১.৭ থেকে নীচে। লোক কমানোর ব্যাপারে এখনকার চ্যাম্পিয়ন দক্ষিণ কোরিয়ার জন্মহার ০.৮১। জাপানের গ্রামে গ্রামে খালি বাড়ি নেবার লোক পাওয়া যাচ্ছে না, বন্য জন্তুরা সেখানে বাস করা শুরু করেছে। ফ্রান্স, ইটালি, জার্মানি বা ইংল্যান্ড সর্বত্র বাড়ছে জঙ্গল আর জানোয়ার। আশঙ্কা করা হচ্ছে ২০৩০ সালের মধ্যে ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের আওতায় ইতালির সমান এক ভূখন্ড জনবসতি শূন্য হয়ে যাবে। 

পৃথিবীর মানবসমাজ নানা সুতোয় বোনা একটি বিচিত্র বর্ণময় গালিচা। এখনকার দুনিয়ায় এক দেশ থেকে অন্য দেশ বা প্রদেশে মানুষের কাজের খোঁজে যাওয়ার চেয়ে অনেক বড় হল, জাপানী, ইতালীয় বা স্পেনের লোকেদের ক্রমবিলুপ্তির আশঙ্কা। 

 

বৃহত্তর ভারতের ছবি

যা দেখি ভারতে, তাই দেখি ভূভারতে। পৃথিবীতে জাতিধর্মনির্বিশেষে সর্বত্র গড় জন্মহারের পতনের ঝোঁক, ভারতেও তাই। এই কমের মধ্যে আফ্রিকা, বিশেষতঃ সাহারা মরুভূমির নীচের দেশগুলিতে মহিলাপ্রতি সন্তান রিপ্লেসমেন্ট ফারটিলিটির চেয়ে অনেক বেশী  (বেশির ভাগ ক্রিশ্চিয়ান)। ভারতে এ ঘটনা প্রধানতঃ ঘটছে হিন্দুপ্রধান হিন্দি বলয়ে। বৃদ্ধি নয়, এতে এক ধরণের অসম অনুপাতজনিত সমস্যা ভারতে আর বিশ্বে বাড়ছে। সে এক আলাদা প্রসঙ্গ।

সরকারী জনগণনা (২০১১) থেকে  তথাকথিত অনু্প্রবেশে ভারী দুটি প্রদেশের চিত্র নীচে। ২০০১ থেকে এক দশকের মধ্যে তামিলনাডুতে বৃদ্ধির কারণ শ্রীলঙ্কার সৈন্য আর এল টি টি-ইর লড়াই থেকে পালানো মানুষের ভিড় দিয়ে ব্যাখ্যা করা যায়, কিন্তু, বাংলাদেশ থকে ‘নিশ্চিতভাবে’ (?) প্রচুর লোক আসা সত্ত্বেও জাতীয় গড়ের নীচে আসামের সংখ্যাবৃদ্ধির হারের পতন অব্যাখ্যাত থেকে যায়।

 

এবার দেখুন, মুসলিম প্রধান জম্মু-কাশ্মীর আর হিন্দুপ্রধান বিহারের ছবি (ঋণস্বীকার-জনগণনা, ২০১১)। 

ভারত আর ভূভারতের তথ্য বলে যেখানে স্বাস্থ্য-শিক্ষার অভাব, শিশুমৃত্যু বেশী, জাতি-ধর্ম-ভাষা নির্বিশেষে সেখানেই জন্মহার বেশী।

গত বছর করা জাতীয় পারিবারিক সমীক্ষা (NFHS-5) বলছে, বড় রাজ্যগুলোর মধ্যে পাঞ্জাব, পশ্চিমবঙ্গ, অন্ধ্র, হিমাচল, কর্ণাটক ও মহারাষ্ট্রে মহিলাপ্রতি এখনকার জন্মহার ১.৬ থেকে ১.৭, ভারতের গড় ২। সবচেয়ে কম সিকিম (১.১), তার ওপরে গোয়া, লাদাখ, লাক্ষাদ্বীপ ও জম্মু-কাশ্মীর (১.৩-১.৪)।                    

                                                                     সার কথা

১। জনসংখ্যাবৃদ্ধি এখন আর বড় সমস্যা নয়, অন্ততঃ তত বড় নয়, যেমনটি আগে ছিল। মুল সমস্যা কমে যাওয়ার। চীন এখন দম্পতিদের অন্ততঃ তিনটি বাচ্চার জন্ম দিতে উৎসাহ দিচ্ছে। রাশিয়া বহু সন্তানের বাবা-মাকে প্রচুর রুবল দিয়ে পুরস্কৃত করতে চাইছে, আর প্রতি বাচ্চার জন্য চেক রিপাবলিক মায়েদের দিচ্ছে সাড়ে চার বছরের পুরো মাইনের ছুটি।

২। জাপান, চীন, রাশিয়া আর ইউরোপের দেশগুলো খুব শিগগির-ই ভিসার কড়াকড়ি আলগা করে কাজ জানা মানুষ আমদানি করতে বাধ্য হবে। 

এ ব্যাপারটি অঘোষিত ভাবে আগেই শুরু হয়ে গেছে। শিক্ষিত, কুশলী ভারতীয়রা এই কারণেই এখন বিশ্বময় বিরাজমান। চীনাদের গ্রহণযোগ্যতা তুলনামুলক ভাবে কম হলেও দেশগুলি তাদের আরও বেশী করে নিতে বাধ্য হয়েছে কুশলতার কারণে। মনে রাখতে হবে এখনও আমাদের গ্রামে ক্লাস ফাইভের বাচ্চার তিন ক্লাস নীচের বই পড়তে অক্ষম হওয়ার মত অবিশ্বাস্য ঘটনা বিরল নয়।

৩। ভারতে আপাততঃ তরুণ ও শিশুমুখের ছড়াছড়ি (৬৫% মানু্ষের বয়স ৩৫-এর কম)। আধুনিক শিক্ষা ও স্বাস্থ্যের  ব্যবস্থা করলে এরা দুনিয়া জয় করবে। যাঁরা এখনও মনে করেন সংখ্যাই সমস্যা তাঁরাও একটু তথ্য ঘাঁটলেই জানবেন, প্রচার নয়, জবরদস্তি নয় -এই দুটি কাজই জন্মনিয়ন্ত্রণের সবচেয়ে কার্যকর, পরীক্ষিত, প্রমাণিত উপায়। 

 

চেনা দুঃখের প্রিয় মুখ

অনাদিকাল ধরে জনসংখ্যাকে সব অপরাধের দোষী নির্ধারণ করার স্বস্তির কাল নেই আর। ভারতকে পৃথিবী শুধু তার প্রাচীন জ্ঞান আর এখনকার আইটি’র জন্য নয়, অনায়াস বংশবৃদ্ধির জন্যও ঈর্ষা করে। তারা ভাবে, রোবট দিয়ে কাজ চলবে হয়তো, কিন্তু তা খারাপ হলে কে সারাবে? অসুস্থতায় আর হঠাৎ খুশিতে সঙ্গ দেবে কে?

দু’ দশক আগে অস্ট্রেলিয়ার কাগজে পড়া ভাঙ্গা নৌকোয় সাগর পাড়ি দিয়ে ধরা পড়া ‘অনুপ্রবেশকারীদের আসতে দেওয়া হোক, না হ’লে আমাদের বয়স্কদের কে দেখবে?’ সম্পাদকের প্রতি চিঠিতে এরকম একটি আবেদনের কথা মনে পড়ে।

 

ইশারায় উপসংহার

অনেক আগে রিচার্‌ড ফাইনম্যান বলেছিলেন, ‘ভুল সমাধানের পিছনে দৌড়নোর  চেয়ে সমস্যা নিয়ে বেঁচে থাকা অনেক ভাল।‘ 

ইউভাল নোয়া হারারি ইদানীং ইউটিউবে বললেন, ‘বাস্তব যখন বেশির ভাগ মানুষের বিশ্বাসের বিরুদ্ধে যায় তখন তাকে গ্রহণ করতে পারা গভীর প্রজ্ঞার লক্ষণ।“ 

                                                            -অরিজিৎ চৌধুরী

 

তথ্যসূত্র

১। সেন্সাস রিপোর্টমালাঃ ভারত সরকার                                                                                                 

২। অন্তর্‌জালে পাওয়া যুক্তরাষ্ট্র ও বিশ্বব্যাঙ্কের রিপোর্ট ও তথ্যাবলী                                                                        

৩। ইউটিউবে শেখর গুপ্ত (https://youtu.be/V-o7f5_aEqs) ও মোহনদাস পাই-এর জনসংখ্যা সংক্রান্ত আলোচনা (https://youtu.be/xilNYAvFpLI)                                                                                            

৪। ফারটিলিটি, মরটালিটি, মাইগ্রেশন অ্যান্ড পপুলেশন সিনারিওজ ফর ১৯৫ কান্ট্রিজ ফ্রম ২০১৭ টু ২১০০: আ ফোরকাস্টিং অ্যানালিসিস ফর দ্য গ্লোবাল বারডেন অফ ডিজিজ স্টাডি; স্টাইন এমিল ভলসেট এট অল, জুলাই ২০২০, দ্য ল্যান্সেট জার্নাল (http://www.healthdata.org/news-release/lancet-world-population-likely-shrink-after-mid-century-forecasting-major-shifts-global                                                                                                            ৫। উপরেরগুলি ছাড়া এই বিষয়ে যেখানে যা পেয়েছি যেমন-  

As birth rates fall, animals prowl in our abandoned ‘ghost villages’ | Depopulation | The Guardian                                                                                                       https://ourworldindata.org/                                                                                   https://www.econlib.org/library/Malthus/malPop.html?chapter_num=14#book-reader                                             https://www.business-standard.com/article/current-affairs/hindu-population-in-pakistan-has-grown-at-a-faster-pace-than-in-india-119032600520_1.html                                           https://www.indiatvnews.com/news/india/hinduism-fastest-growing-religion-in-pakistan-saudi-arabia-51516.html                                                                                   https://www.statista.com/statistics/274507/life-expectancy-in-industrial-and-developing-countries/

https://www2.deloitte.com/global/en/pages/risk/cyber-strategic-risk/articles/women-in-the-boardroom-global-perspective.html

Population | United Nations

WJP Rule of Law Index (worldjusticeproject.org)

When Was Chemical Fertilizer Invented : Chemical Fertilizer (finefertilizer.com)

Global land spared as a result of cereal yield improvements (ourworldindata.org)

World GDP per capita Ranking 2021 – StatisticsTimes.com

GDP per Capita by Country 2022 (worldpopulationreview.com)

অরিজিৎ কথঞ্চিত by Arijit Chaudhuri

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *